AC ও DC মধ্যে পার্থক্য কী? AC Alternating Current? And DC Direct Current?
AC হচ্ছে বিদ্যুতের দ্বিমুখী প্রবাহ যা আমরা বাড়ী বা ইন্ড্রাস্ট্রিতে পাই এবং সরবরাহ করা হয় পাওয়ার ইউটিলিটি গ্রিড থেকে। DC হচ্ছে বিদ্যুতের একমুখী প্রবাহ যা আমরা পাই ব্যাটারি থেকে। AC হল পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ। DC হল অপরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ।
AC ও DC এর মধ্যে মূল পার্থক্য কি ?
উওরঃ AC হল দ্বিমুখী প্রবাহ। আর DC হল এক মুখি প্রবাহ।
AC এর পার্থক?
AC হচ্ছে বিদ্যুতের দ্বিমুখী প্রবাহ,যা আমরা বাড়ী বা ইন্ড্রাস্ট্রিতে দেখতে পাই। এবং সরবরাহ করা হয় পাওয়ার ইউটিলিটি গ্রিড থেকে।
DC এর পার্থক?
DC হচ্ছে বিদ্যুতের একমুখী প্রবাহ, যা আমরা পাই ব্যাটারি থেকে।
AC= Alternating Current.
DC= Direct Current.
AC হল পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ।
DC হল অপরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ।
AC কারেন্ট একটি দিকবর্তী প্রবাহ । যা প্রতি সেকেন্ডে 50 থেকে 60 বার দিক পরিবর্তন করে থাকে ।
DC হচ্ছ অপ্রত্যাবর্তী প্রবাহ । যা সময়ের সাথে দিক পরিবর্তন করে না ।
ফ্যান আস্তে অথবা জোরে যেভাবে ছাড়া হোক বিদ্যুৎ কি একই খরচ হয়?
উওরঃ আমরা সাধারণত দুই প্রকারের ফ্যান রেগুলেটর ব্যবহার করে থাকি।
(1) ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর।
(2) ইলেকট্রনিক রেগুলেটর।
ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর কী?
উওরঃ ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর তৈরি হয় ট্যাপিং যুক্ত ইন্ডাকটরের দ্বারা। বৈদ্যুতিক ফ্যান চলার সময় এই রেগুলেটর কমিয়ে দিলে ফ্যানের রোটেশন কমে কিন্তু রেগুলেটর উত্তপ্ত হয়। এই অপ্রয়োজনীয় উত্তাপের কারনে বৈদ্যুতিক পাওয়ার খরচ হয়। ফলে ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর ব্যবহার করলে ফ্যানের গতি কম-বেশির সাথে রেগুলেটর লস যথাক্রমে বেশি ও কম হয় ফলে বৈদ্যুতিক পাখার গতি যাই হোক, বিদ্যুৎ খরচ প্রায় একই হয়।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটর কী?
উওরঃ ইলেকট্রনিক রেগুলেটর তৈরি হয় থাইরিস্টর জাতীয় ইলেকট্রনিক সুইচিং ডিভাইস দিয়ে। এতে অপ্রয়োজনীয় উত্তাপের পরিমাণ অত্যন্ত নগন্য থাকায় রেগুলেটর লস হয় না বললেই চলে। ফলে বৈদ্যুতিক পাখার গতি কমালে বিদ্যুৎ খরচ কমে এবং পাখার গতি বাড়ালে বিদ্যুৎ খরচ বাড়ে। তাই ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করলে ফ্যানের গতি কম হলে বিদ্যুৎ খরচও কম হয় ।
3) ট্রাঞ্জডিউসার ও সেন্সরের মধ্যে পার্থক্য কি?
উওরঃ Transducer – ইহার Output সাধারনত Analog হয়। ইহা দ্বারা সাধারনত কোন কিছুর চাপ বা Pressure নির্নয় করা হয়। ইহার Output সাধারনত – 0 – 10V থেকে 0 – 20mah হয়।
গঠনঃ
ভিতরে Coil যুক্ত ডায়াফ্রাম থাকে, একটি গোলাকার Iron বা Magnet দন্ডের চারপাশে মিলে,
অর্থাৎ গোলাকার দন্ডের মধ্যে।
চাপ বা Pressure এর মাধ্যমে উক্ত ডায়াফ্রাম Core এর মধ্যে Up – Down করে Coil এর মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহের তারতম্য ঘটায়। ঐ বিদ্যুৎ প্রবাহের তারতম্য Calculation করে Output নির্ধারণ করা হয়। আর সাধারন Sensor দ্বারা Digital Output পাওয়া যায়।
ট্রান্সডিউসার কাকে বলে?
যে সকল ডিভাইস এক প্রকার শক্তিকে আরেক প্রকার শক্তিতে রুপান্তর করে তাকেই ট্রান্সডিউসার বলে।
সেন্সর কাকে বলে?
উওরঃ ট্রাসডিউসারকে যখন বিশেষ উদ্দেশ্যে তৈরি কোন যন্ত্রের সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা হয় তখন তাকে সেন্সর বলে।
একটি চোক কয়েলের সহিত সিরিজে বাতি লাগানো হয়েছে, বাতি উজ্জ্বল ভাবে জলে, বাতি ডিম জ্বলে, বাতি জ্বলে না – কি হতে পারে ?
উওরঃ চোক কয়েল শর্ট, চোক কয়েল কাটা।
টিউব লাইট কত ফুট লম্বা ও কত ওয়াটের হয় ?
উওরঃ ৪ ফুট ৪০ ওয়াট।
এবং ২ ফুট ২০ ওয়াট সাধারনত।
স্টার্টার ছারা টিউব লাইট জ্বালানো যায় কি ?
উওরঃ হ্যাঁ যায়। পুশ বাটন সুইচ ব্যবহার করে অথবা তারে তারে সংযোগ করেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে হয়।
টিউব লাইট এক বার জ্বলে আবার পর মুহুর্ত্তেই নিভে যায় কেনো?
উওরঃ স্টার্টার খারাপ কাজ করতেছে।
টিউব লাইটের দুই দিক জ্বলে থাকে পূর্ন ভাবে জ্বলে না কেনো?
উওরঃ টিউবের ভিতর প্রয়োজনীয় গ্যাস নাই, অথবা প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ পাচ্ছে না, অথবা স্টার্টার সার্কিট ব্রেক করতেছে না অথবা চোক কয়েল দুর্বল হয়ে পরেছে।
সুইচ অফ করা সত্বেও হোল্ডারে সাপ্লাই পাত্তয়া যায়।
উঃ সুইচ লাইনে ব্যবহার না করে নিউট্রালে ব্যবহার করা হয়েছে।
দুই পিস সকেটের উভয় পিনে টেষ্টার জ্বলে কিন্তু বাতি জ্বলে না।
উঃ নিউট্রাল পাচ্ছে না।
বাসার সকল লোড অফে থাকা সত্বেও মিটার ঘুরে।
উঃ ওয়্যারিং কোথাও আর্থ পেয়ে গিয়েছে।
কলিং বেলের আওয়াজ খুব বেশী কি ভাবে কমাবে ?
উঃ কম পাওয়ারের বাতি কলিং বেলের সাথে সিরেজে ব্যবহার করে।
বাতির কাঁচ ভেঙ্গে গেলে ফিলামেন্ট হতে আর আলো বের হয় না কেন ?
উঃ ফিলামেন্ট অক্সিজেন পায় বিধায় ইহা জ্বলে যায়।
সান্ট ফিল্ডের কয়েল চিকন তারের অধিক প্যাঁচের এবং সিরিজ ফিল্ডের কয়েল মোটা তারের কম প্যাঁচের থাকে কেন ?
উঃ কারন সান্ট ফিল্ড পূর্ণ ভোল্টেজ পায় এবং সিরিজ ফিল্ড পূর্ণ লোড কারেন্ট পায়।
একটি ডিসি জেনারেটর পূর্ণ স্পিডে ঘুরতেছে কিন্তু ভোল্টেজ উৎপন্ন হইতেছে না- কারন কি?
উঃ
(১) ফিল্ডে রেসিডিয়্যাল মেগনেটিজম নেই
(২) জেনারেটর উল্টা ঘুরতেছে
(৩) ফিল্ডের কয়েল ওপেন
(৪) আর্মেচার কয়েল ওপেন
(৫) কার্বন ব্যাস কম্যুটেটরে সংযোগ নেই।
একটি ডিসি মোটর উল্টা ঘুরতেছে কি ভাবে ঠিক করেবে?
উঃ হয় ইহার ফিল্ডের কানেকশন না হয় আর্মেচারের কানেকশন উল্টাইায়া দিতে হবে।
স্টার্টার মোটর র্স্টাট দেয়া ছারা আর কি কি কাজ করে?
উঃ ইহা ওভার লোডে এবং সাপ্লাই চলে গেলে মোটরকে সোর্স হতে আপনা আপনি বিচ্ছিন্ন করে।
স্টার্টারের হাতল শেষ প্রান্তে থাকে না।
উঃ হোলডিং কোয়েল কাজ করে না, খারাপ।
একটি ১০ হর্স পাওয়ারের মোটর দ্বারা ১০ হর্স পাওয়ারের জেনারেটর ঘুরিয়ে তাহা হতে ১০ হর্স পাওয়ার জেনারেশন পাওয়া যাবে কি?
উঃ না, কারন কখনও ইনপুট আউটপুট সমান হয় না।
ডায়নামো কি ?
উঃ ডিসি জেনারেটরকে ডায়নামো বলে।
আর্মেচার লোহার তৈরি কিন্তু কম্যুটেটর তামার তৈরির কারন কি ?
উঃ কারন আর্মেচার ম্যাগনেটিক ফিল্ডে থাকে আর কম্যুটেটর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের বাইরে থাকে।
কোন প্রকার ওয়্যাইন্ডিং কখন ব্যবহ্নত হয় ?
উঃ ল্যাপ ওয়্যাইন্ডিং বেশী কারেন্টের জন্য এবং ওয়েভ ওয়্যাইন্ডিং বেশী ভোল্টেজের জন্য ব্যবহ্নত হয়।
ধন্যবাদ
সাথেই থাকুন,,,,